এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় যশোর শিক্ষাবোর্ডে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে।বোর্ড কন্ট্রোলারের খামখেয়ালির জন্য অনেকগুলো উদীয়মান স্বপ্নের অকাল মৃত্যু ঘটেছে।যশোর শিক্ষাবোর্ডে এবার অনিয়মের মাত্রা ইতিহাসকেও হার মানিয়েছে।মেধাবী শিক্ষার্থীরা কাঙ্ক্ষিত ফলাফল থেকে যেমনি বঞ্চিত হয়েছেন,তেমনিভাবে অনেক মেধাহীনরা আলাদীনের চেরাগ পেয়েছেন।কেউ নিজেদের রেজাল্ট দেখে কেদে কেদে চোখের পানি শুকিয়েছেন আবার কেউ হেসে হেসে গড়াগড়ি খেয়েছেন।অনেকে ৭০ মার্কের আনসার করেও সেই বিষয়ে এ+ পেয়েছেন।আবার যারা ১০০%শিউর এ+ এর পরীক্ষা দিয়েছেন তারা পেয়েছেন বি গ্রেড।
খারাপ শিক্ষার্থীরা তাদের ভালো রেজাল্ট দেখে হতবাক হয়েছেন আবার ভালো শিক্ষার্থীরা খারাপ রেজাল্ট দেখে অঝোরে কেঁদেছেন।অবশেষে অনেকেই আশায় বুক বেঁধে খাতা পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেছিলেন।ভেবেছিলেন এইবার অন্তত তারা তাদের প্রাপ্তিটা বুঝে পাবেন।কিন্তু না এখানেও কোমলমতী শিক্ষার্থীরা প্রতারিত হয়েছেন।বিশেষ লবিং এ কিছু খাতা পুনঃনিরীক্ষা হলেও অধিকাংশ খাতাই পুনঃরায় দেখা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।আবার যেসব খাতা দেখা হয়েছে তাতেও কোনরকম যেন চ্যাঞ্জ না হয় এই ব্যাপারে বোর্ডপরীক্ষকদের কড়া নির্দেশনা ছিল বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যশোর শিক্ষাবোর্ডের একজন প্রধান পরীক্ষক আমাকে বলেছেন,ডেপুটি কন্ট্রোলার প্রথমে একটু নমনীয়তা দেখালেও শেষ পর্যন্ত তিনিও কন্ট্রোলারের সাথে তাল মিলিয়েছেন।তিনি বলেছেন কন্ট্রোলার তাদের বলেছেন কিছুতেই যেন ফলাফল না বাড়ে।প্রায় ৮ হাজার ৪০০ শিক্ষার্থী খাতা পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করলেও ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে ৩৯৩ জনের।তাও সেখানে বিশাল অর্থ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে।শিক্ষার্থী ও অভিবাবকদের অভিযোগ,বোর্ড কন্ট্রোলার এবং ডেপুটি কন্ট্রোলার ব্যাপক অর্থ বাণিজ্য করে প্রকৃত মেধাবীদের ঠকিয়েছেন।এতে অনেক শিক্ষার্থী আশাহত হয়েছেন।কন্ট্রোলার এবং ডেপুটি কন্ট্রোলারের ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে এসব মেধাবী শিক্ষার্থীদের। ফলাফল খারাপ হওয়ায় অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী ভালো বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে যোগ্যতার দৌড়ে পিছিয়ে থাকবেন।হেরে যাবেন জীবন যুদ্ধেও।খাতা পুনঃনিরীক্ষার পর আর কোন উপায় না থাকায় তারা বোর্ডে নতুন কোন চ্যালেঞ্জ ও দিতে পারছেন না।
একজন অভিবাবক বলেছেন তিনি কন্ট্রোলারকে ফোন করে তার মেয়ের খাতা ভালোভাবে দেখা হয়নি বললে কন্ট্রোলার তাকে হুমকি দিয়ে বলেছেন,আপনার মেয়ের লুজ খাতা্ যে খুলে রেখে দেয়া হয়নি সেটার জন্য শুক্রিয়া আদায় করুন।মুলত লবিং ছাড়া কোন খাতায় ফলাফল পরিবর্তন হয়নি বলে শিক্ষার্থী ও অভিবাবকরা অভিযোগ তুলেছেন।তারা বলেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে পারে আমাদের অভিযোগগুলো সঠিক কিনা।তাদের অভিযোগ এইবার যশোর বোর্ডে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশেও ব্যাপক অনিয়ম এবং দুর্নীতি হয়েছে।বিষয়টি তারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কে খতিয়ে দেখার অনুরোধ করেছেন।তারা বলেছেন সঠিক ভাবে খাতা পুনঃনিরীক্ষা হলে অনেক শিক্ষার্থীর জিপিএ বৃদ্ধি পাবে এবং জিপিএ-৫ ও অনেক বেড়ে যাবে।শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনে বিশেষ ব্যাবস্থায় অন্যবোর্ড এর পরীক্ষক দিয়ে খাতা পুনঃনিরীক্ষার অনুরোধ জানিয়েছেন।
খারাপ শিক্ষার্থীরা তাদের ভালো রেজাল্ট দেখে হতবাক হয়েছেন আবার ভালো শিক্ষার্থীরা খারাপ রেজাল্ট দেখে অঝোরে কেঁদেছেন।অবশেষে অনেকেই আশায় বুক বেঁধে খাতা পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেছিলেন।ভেবেছিলেন এইবার অন্তত তারা তাদের প্রাপ্তিটা বুঝে পাবেন।কিন্তু না এখানেও কোমলমতী শিক্ষার্থীরা প্রতারিত হয়েছেন।বিশেষ লবিং এ কিছু খাতা পুনঃনিরীক্ষা হলেও অধিকাংশ খাতাই পুনঃরায় দেখা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।আবার যেসব খাতা দেখা হয়েছে তাতেও কোনরকম যেন চ্যাঞ্জ না হয় এই ব্যাপারে বোর্ডপরীক্ষকদের কড়া নির্দেশনা ছিল বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যশোর শিক্ষাবোর্ডের একজন প্রধান পরীক্ষক আমাকে বলেছেন,ডেপুটি কন্ট্রোলার প্রথমে একটু নমনীয়তা দেখালেও শেষ পর্যন্ত তিনিও কন্ট্রোলারের সাথে তাল মিলিয়েছেন।তিনি বলেছেন কন্ট্রোলার তাদের বলেছেন কিছুতেই যেন ফলাফল না বাড়ে।প্রায় ৮ হাজার ৪০০ শিক্ষার্থী খাতা পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করলেও ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে ৩৯৩ জনের।তাও সেখানে বিশাল অর্থ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে।শিক্ষার্থী ও অভিবাবকদের অভিযোগ,বোর্ড কন্ট্রোলার এবং ডেপুটি কন্ট্রোলার ব্যাপক অর্থ বাণিজ্য করে প্রকৃত মেধাবীদের ঠকিয়েছেন।এতে অনেক শিক্ষার্থী আশাহত হয়েছেন।কন্ট্রোলার এবং ডেপুটি কন্ট্রোলারের ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে এসব মেধাবী শিক্ষার্থীদের। ফলাফল খারাপ হওয়ায় অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী ভালো বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে যোগ্যতার দৌড়ে পিছিয়ে থাকবেন।হেরে যাবেন জীবন যুদ্ধেও।খাতা পুনঃনিরীক্ষার পর আর কোন উপায় না থাকায় তারা বোর্ডে নতুন কোন চ্যালেঞ্জ ও দিতে পারছেন না।
একজন অভিবাবক বলেছেন তিনি কন্ট্রোলারকে ফোন করে তার মেয়ের খাতা ভালোভাবে দেখা হয়নি বললে কন্ট্রোলার তাকে হুমকি দিয়ে বলেছেন,আপনার মেয়ের লুজ খাতা্ যে খুলে রেখে দেয়া হয়নি সেটার জন্য শুক্রিয়া আদায় করুন।মুলত লবিং ছাড়া কোন খাতায় ফলাফল পরিবর্তন হয়নি বলে শিক্ষার্থী ও অভিবাবকরা অভিযোগ তুলেছেন।তারা বলেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে পারে আমাদের অভিযোগগুলো সঠিক কিনা।তাদের অভিযোগ এইবার যশোর বোর্ডে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশেও ব্যাপক অনিয়ম এবং দুর্নীতি হয়েছে।বিষয়টি তারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কে খতিয়ে দেখার অনুরোধ করেছেন।তারা বলেছেন সঠিক ভাবে খাতা পুনঃনিরীক্ষা হলে অনেক শিক্ষার্থীর জিপিএ বৃদ্ধি পাবে এবং জিপিএ-৫ ও অনেক বেড়ে যাবে।শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনে বিশেষ ব্যাবস্থায় অন্যবোর্ড এর পরীক্ষক দিয়ে খাতা পুনঃনিরীক্ষার অনুরোধ জানিয়েছেন।
+ মন্তব্য(গুলি) + 5 মন্তব্য(গুলি)
কারজন কামাল ভাই অসাধারণ একটি পোস্ট দিয়েছেন।একেবারে আমারো মনের কথা এগুলো।আমিও ভাবছিলাম একটা পোস্ট দেব।তার আগেই আপনি দিয়ে দিলেন।অবশ্য আমি আপনার মত এত সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট লিখতে পারতাম না।তাছাড়া আপনি অনেক সুন্দর সাজিয়ে লিখেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
সাজিদ ওয়াসিম।
যশোর এম এম কলেজ।
যশোর।
এত সুন্দর পোস্ট এর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কারজন ভাই।দারুণ তথ্য বহুল পোস্ট।খুব ভালো লেগেছে।ভালো থাকুন।
শাফাইয়াত ফাইজ।
ঢাবি,
হাজি মোহাম্মদ মহসিন হল,
ঢাকা।
Do u know Kamal, only that reason 5 staffs suspended from the board for result reigning...Ashish Biswas
and remember, i tried to know all for making a news but nobody (ur suggested names)helped me till now...so, wht should u do?> Ashish Biswas from banglanews24.com
8 December, 2011
Do u know Kamal, only that reason 5 staffs suspended from the board for result reigning...Ashish Biswas
and remember, i tried to know all for making a news but nobody (ur suggested names)helped me till now...so, wht should u do?> Ashish Biswas from banglanews24.com
8 December, 2011
My honorable brother@Ashish Biswas.At first i thank u for your valuable comments.Actually it is a great of sorrow.I'm really sorry their mistake.But they tried to contact u after missing your call.Though they could not it.I was requesting u for finding dark cat to Education Board of Jessor.My cousin again give her HSC exam for improvement.So now i want to pray for her.Again thanks for your comments.
Karjohn Kamal
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
thanks for your comments.