সাম্প্রতিক সময়ে বিরোধী দলীয় চীপ হুইপ যইনুল আবেদীন ফারুক এর উপর পুলিশের এ্যাকশন এখন আলোচিত/সমালোচিত বিষয়।এক কথায় টক অব দি কান্ট্রি।শুধু দেশের মাটিই নয় বিদেশেও সমান তালে আলোচিত হচ্ছে বাংলাদেশের পুলিশের এই ন্যাক্কারজনক এই ঘটনাটি।পোশাক পরা সেই ২ পুলিশ কর্মকর্তাকে কেউ কেউ সরকারের অংশ না বলে আওয়ামিলীগের অংশ বলেছেন।তারা নাকি লীগের ক্যাডার।তাই হয়তো হবে!তাদের শারীরিক সক্ষমতা নিয়ে খোদ সরকারের ভেতরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল।আমরা অহিংসবাদী।গান্ধীর আদর্শের সৈনিক।আমাদের কাছে সকল নির্যাতনই ঘৃণিত।
তার উপরে সেটা যদি হয় আমার আপনার ট্যাক্সের টাকায় বেতন পাওয়া কোন প্রজাতন্ত্রের বিশেষ বাহিনী্র কর্মচারীর?তবে সেটা সত্যি আপত্তিজনক।পুলিশ জনগণের সেবক।অথচ সেই পুলিশের যে সন্ত্রাসী সূলভ আচরণ আমরা মিডিয়ার কল্যাণে দেখতে পেলাম সেটা পুলিশের চারিত্রিক সংজ্ঞাটা আমাদের নতুন করে নির্ধারণের দিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছে।সরকার বাহাদুর যতই পুলিশের পক্ষে সাফাই গেয়ে যান কাজটা আমজনতা মোটেই ভালোভাবে নেন নি।এর ফল পাবেন জনতার নীরব ম্যান্ডেট বিপ্লবের মাধ্যমে।তাই সময় থাকতে ভালো হয়ে যান।না হলে আপনার পোষা সাপই আপনাকে ছোবল মারবে।
তার উপরে সেটা যদি হয় আমার আপনার ট্যাক্সের টাকায় বেতন পাওয়া কোন প্রজাতন্ত্রের বিশেষ বাহিনী্র কর্মচারীর?তবে সেটা সত্যি আপত্তিজনক।পুলিশ জনগণের সেবক।অথচ সেই পুলিশের যে সন্ত্রাসী সূলভ আচরণ আমরা মিডিয়ার কল্যাণে দেখতে পেলাম সেটা পুলিশের চারিত্রিক সংজ্ঞাটা আমাদের নতুন করে নির্ধারণের দিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছে।সরকার বাহাদুর যতই পুলিশের পক্ষে সাফাই গেয়ে যান কাজটা আমজনতা মোটেই ভালোভাবে নেন নি।এর ফল পাবেন জনতার নীরব ম্যান্ডেট বিপ্লবের মাধ্যমে।তাই সময় থাকতে ভালো হয়ে যান।না হলে আপনার পোষা সাপই আপনাকে ছোবল মারবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
thanks for your comments.